বিনোদন ডেস্ক: রূপালী
পর্দার তারকারা আমাদের ধরা ছোঁয়ার বাইরে। তারা বাস করেন অন্য গ্রহে এমনটাই
ধারনা আমাদের। তবে তাদের জীবনেও আছে হাসি কান্না। তারাও আমাদের মত খান
,প্রেম করেন, বিয়ে ও সংসার করেন। আবার কখনও কখনও পার্টনার বা স্বামীর কাছে
নির্যাতিত হন। তেমনই কয়েকজন তারকাদের নির্যাতনের খবর দিয়েছে টাইমস অব
ইন্ডয়া।
ফোর্স জোন ডট ব্লগস্পট ডট কম এর পাঠকদের জন্য সেটাই অনুবাদ করে দেয়া হল--
জিয়া খান : সদ্য আত্মহত্যা করা জিয়া খান মূলত বয়ফ্রেন্ড সুরোজ পাঞ্চোলীর দ্বারা নির্যাতিত হয়ে আত্মহত্যা করেছেন এমনটাই মনে করছে মুম্বাই পুলিশ। বয়ফ্রেন্ড এর নির্যাতনে অতীষ্ট হয়ে অ্যাবোরশন পর্যন্ত করতে বাধ্যহয়েছিলেন জিয়া খান।
ঐশ্বরিয়া রাই বচ্চন : সালমান ঐশ্বরিয়ার প্রেমের কাহিনি বলিউডের কে না জানে। আজও সবার মুখে মুখে তাদের প্রেম কাহিনী। ২০০২ সালে যখন তাদের প্রেম ভেঙ্গে যায় তখন একটি সাক্ষাৎকাওে ঐশ্বরিয়া বলেন, সালমান তাকে সবসময় শারিরীক ও মানসিকভাবে নির্যাতন করত।
পূজা ভাট : এইতো কয়েক বছর আগের ঘটনা। বলিউডের অভিনেত্রী ও পরিচালক মহেশ ভাটের মেয়ে পূজা ভাট তার তৎকালীন বয়ফ্রেন্ড রনবীর শোরের নামে অভিযোগ করেন যে একদিন মধ্যরাতে রনবীর শোরে মদ্যপানরত অবস্থায় তার বাসায় এসে চিৎকার করে এবং শারিরীকভাবে নির্যাতন করে। এ জন্য তিনি সংবাদ সম্মেলন পর্যন্ত করেন। ত্রা পরে অবশ্য সম্পর্কটিকে আর পরিনত হতে দেননি বুদ্ধিমতি পূজা।
জিনাত আমান : বলিউডের এক সময়ের সাড়া জাগানো অভিনেত্রী জিনাত আমানের কথাই ধরা যাক,দু দু বার বিয়ে করেও তিনি সুখী হতে পারেননি বরং নির্যাতিত হয়েছেন। প্রথমবার টিপু সুলতানখ্যাত সঞ্জয় খানকে বিয়ে করেছিলেন কিন্তু সঞ্জয় তাকে শারিরীকভাবে নির্যাতন করে ফলে তার একটি চোখ আজীবনের মত ক্ষতিগ্রস্থ হয়। পরে বিয়ে করেন মাজহার খানকে কিন্তু সেখানেও শারিরীক নির্যাতনের শিকার হন তিনি। অবশেষে একাই ভালো আছেন জিনাত।
শ্বেতা তিওয়ারি : স্টার প্লাসের প্রেরণা খ্যাত শ্বেতা তিওয়ারি ভালোবেসে বিয়ে করেছিলেন রাজা চৌধুরীকে। কিন্তু রাজা মাঝরাতে মদ্যপ অবস্থায় বাসায় ঢুকে নাকি শ্বেতাকে শারিরিক নির্যাতন ও গালাগালি করতেন। ফলে ২০১২ সালে রাজাকে ডিভোর্স দেন কসৌটি খ্যাত শ্বেতা।
যুক্তা মূখী : নাগপুরের হোটের ব্যবসায়ী প্রিন্স তুলিকে বিয়ে করেছিলেন সাবেক মিস ওয়ার্ল্ড যুক্তা মুখী । কিন্তু ২০১২ সালে স্বামীকে ডিভোর্স দেয়া যুক্তা জানান শারিরীক নির্যাতন থেকে বাঁচতে তিনি এ সিদ্ধান্ত নেন।
ফোর্স জোন ডট ব্লগস্পট ডট কম এর পাঠকদের জন্য সেটাই অনুবাদ করে দেয়া হল--
জিয়া খান : সদ্য আত্মহত্যা করা জিয়া খান মূলত বয়ফ্রেন্ড সুরোজ পাঞ্চোলীর দ্বারা নির্যাতিত হয়ে আত্মহত্যা করেছেন এমনটাই মনে করছে মুম্বাই পুলিশ। বয়ফ্রেন্ড এর নির্যাতনে অতীষ্ট হয়ে অ্যাবোরশন পর্যন্ত করতে বাধ্যহয়েছিলেন জিয়া খান।
ঐশ্বরিয়া রাই বচ্চন : সালমান ঐশ্বরিয়ার প্রেমের কাহিনি বলিউডের কে না জানে। আজও সবার মুখে মুখে তাদের প্রেম কাহিনী। ২০০২ সালে যখন তাদের প্রেম ভেঙ্গে যায় তখন একটি সাক্ষাৎকাওে ঐশ্বরিয়া বলেন, সালমান তাকে সবসময় শারিরীক ও মানসিকভাবে নির্যাতন করত।
পূজা ভাট : এইতো কয়েক বছর আগের ঘটনা। বলিউডের অভিনেত্রী ও পরিচালক মহেশ ভাটের মেয়ে পূজা ভাট তার তৎকালীন বয়ফ্রেন্ড রনবীর শোরের নামে অভিযোগ করেন যে একদিন মধ্যরাতে রনবীর শোরে মদ্যপানরত অবস্থায় তার বাসায় এসে চিৎকার করে এবং শারিরীকভাবে নির্যাতন করে। এ জন্য তিনি সংবাদ সম্মেলন পর্যন্ত করেন। ত্রা পরে অবশ্য সম্পর্কটিকে আর পরিনত হতে দেননি বুদ্ধিমতি পূজা।
জিনাত আমান : বলিউডের এক সময়ের সাড়া জাগানো অভিনেত্রী জিনাত আমানের কথাই ধরা যাক,দু দু বার বিয়ে করেও তিনি সুখী হতে পারেননি বরং নির্যাতিত হয়েছেন। প্রথমবার টিপু সুলতানখ্যাত সঞ্জয় খানকে বিয়ে করেছিলেন কিন্তু সঞ্জয় তাকে শারিরীকভাবে নির্যাতন করে ফলে তার একটি চোখ আজীবনের মত ক্ষতিগ্রস্থ হয়। পরে বিয়ে করেন মাজহার খানকে কিন্তু সেখানেও শারিরীক নির্যাতনের শিকার হন তিনি। অবশেষে একাই ভালো আছেন জিনাত।
শ্বেতা তিওয়ারি : স্টার প্লাসের প্রেরণা খ্যাত শ্বেতা তিওয়ারি ভালোবেসে বিয়ে করেছিলেন রাজা চৌধুরীকে। কিন্তু রাজা মাঝরাতে মদ্যপ অবস্থায় বাসায় ঢুকে নাকি শ্বেতাকে শারিরিক নির্যাতন ও গালাগালি করতেন। ফলে ২০১২ সালে রাজাকে ডিভোর্স দেন কসৌটি খ্যাত শ্বেতা।
যুক্তা মূখী : নাগপুরের হোটের ব্যবসায়ী প্রিন্স তুলিকে বিয়ে করেছিলেন সাবেক মিস ওয়ার্ল্ড যুক্তা মুখী । কিন্তু ২০১২ সালে স্বামীকে ডিভোর্স দেয়া যুক্তা জানান শারিরীক নির্যাতন থেকে বাঁচতে তিনি এ সিদ্ধান্ত নেন।